বিষয়বস্তুতে চলুন

নিউক্লিওটাইড

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার বর্তমান সংস্করণ, যা KanikBot (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ১৮:১৮, ৫ জুলাই ২০২৩ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (ইংরেজি উইকিপিডিয়া ও উইকিউপাত্তের তথ্যের ভিত্তিতে বট কর্তৃক বিষয়শ্রেণী যোগ)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক।

(পরিবর্তন) ← পূর্বের সংস্করণ | সর্বশেষ সংস্করণ (পরিবর্তন) | পরবর্তী সংস্করণ → (পরিবর্তন)
এই নিউক্লিওটাইড-এ আছে ৫-কার্বন বিশিষ্ট শ্যুগার, ডিঅক্সি রাইবোজ, একটি নাইট্রোজেনঘটিত ক্ষারক অ্যাডেনিন এবং একটি ফসফেট গ্রুপ। ডিঅক্সি রাইবোজ ও অ্যাডেনিন একত্রে নিউক্লিওসাইড (প্রকৃতপক্ষে একটি ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিওসাইড) গঠন করে যাকে ডিঅক্সিঅ্যাডিনোসিন বলে। একটি ফসফেট গ্রুপ যুক্ত হলেই একে ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিওটাইড (ডিএনএ গঠনকারী নিউক্লিওটাইড) বলে, একটি থাকায় ডিঅক্সিঅ্যাডিনোসিন মনোফসফেট বলে।[]

নিউক্লিওটাইড (ইংরেজি: Nucleotides) হলো নিউক্লিওসাইড এবং ফসফেট সমন্বয়ে গঠিত এক ধরনের জৈব যৌগ যা নিউক্লিক এসিড পলিমার ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিক এসিড (DNA) ও রাইবোনিউক্লিক এসিড (RNA)-এর মনোমার হিসেবে কাজ করে। খাদ্যের মাধ্যমে নিউক্লিওটাইড পাওয়া যায় এবং সাধারণ পুষ্টি উপাদান থেকে যকৃতে নিউক্লিওটাইড সংশ্লেষিত হয়।[]

নিউক্লিওটাইড তিনটি সাবইউনিট অণুর সমন্বয়ে গঠিত: একটি নাইট্রোজেনঘটিত ক্ষারক (নিউক্লিওবেস নামেও পরিচিত), একটি ৫-কার্বন বিশিষ্ট সুগার (রাইবোজ বা ডিঅক্সিরাইবোজ) এবং একটি থেকে তিনটি ফসফেট সমন্বিত একটি ফসফেট গ্রুপ। ডিএনএ-এর চারটি নাইট্রোজেনঘটিত ক্ষারক হলো গুয়ানিন, অ্যাডেনিন, সাইটোসিন এবং থাইমিন; আরএনএ-তে, থায়ামিনের জায়গায় ইউরাসিল ব্যবহৃত হয়।

নিউক্লিওটাইড কোষে শক্তির প্যাকেট নিয়ে যায় নিউক্লিওসাইড ট্রাইফসফেটের (এটিপি, জিটিপি, সিটিপি এবং ইউটিপি) আকারে যা বিপাকীয় প্রক্রিয়াতে মূল ভূমিকা পালন করে থাকে।[]

গ্যালারী

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Coghill, Anne M.; Garson, Lorrin R., সম্পাদক (২০০৬)। The ACS style guide: effective communication of scientific information (3rd সংস্করণ)। Washington, D.C.: American Chemical Society। পৃষ্ঠা 244। আইএসবিএন 978-0-8412-3999-9 
  2. Zaharevitz DW, Anderson LW, Malinowski NM, Hyman R, Strong JM, Cysyk RL (নভেম্বর ১৯৯২)। "Contribution of de-novo and salvage synthesis to the uracil nucleotide pool in mouse tissues and tumors in vivo"। European Journal of Biochemistry210 (1): 293–6। ডিওআই:10.1111/j.1432-1033.1992.tb17420.xপিএমআইডি 1446677 
  3. Alberts B, Johnson A, Lewis J, Raff M, Roberts K & Wlater P (2002). Molecular Biology of the Cell (4th ed.). Garland Science. আইএসবিএন ০-৮১৫৩-৩২১৮-১. pp. 120–121.

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]